-
bn
BGD
দেশ নির্বাচন করুন
- Afghanistan
- Angola
- Argentina
- Bangladesh
- Belorussia-(Belarus)
- Benin
- Bolivia
- Brazil
- Burkina-Faso
- Cambodia
- Cameroon
- Chile
- Colombia
- Costa-Rica
- Global
- Dominican-Republic
- Ecuador
- Egypt
- El-Salvador
-
Ethiopia
XMOTORCYCLE PRODUCTSINTRACITY PRODUCTS
- Ghana
- Greece
- Guatemala
- Guinea
- Haiti
- Honduras
- India
- Iraq
- Kazakhstan
- Kenya
- Kuwait
- Lebanon
- Liberia
- Madagascar
- Malaysia
- Mali
- Mauritius
- Mexico
- Myanmar
- Nepal
- Nicaragua
- Nigeria
- Peru
- Philippines
- Poland
- Qatar
- Republic-of-the-Congo
- Russia
- Rwanda
- Saudi-Arabia
- Sierra-Leone
- South-Africa
- Sri-lanka
- Sudan
- Tanzania
- Thailand
- Togo
- Turkey
- UAE
- Uganda
- Ukraine
- Uruguay
- Yemen
গ্লোবাল পেইজ দেখুন
-
-
-
- প্রোডাক্টস
- টেকনোলজি ও উদ্ভাবন
- ডিলার খুঁজে নিন
-
bn
BGD
দেশ নির্বাচন করুন
- Afghanistan
- Angola
- Argentina
- $name
- Bangladesh
- Belorussia-(Belarus)
- Benin
- Bolivia
- Brazil
- Burkina-Faso
- $name
- Cambodia
- Cameroon
- Chile
- Colombia
- $name
- Costa-Rica
- Global
- $name
- Dominican-Republic
- Ecuador
- Egypt
- El-Salvador
-
Ethiopia
XMOTORCYCLE PRODUCTSINTRACITY PRODUCTS
- Ghana
- Greece
- Guatemala
- Guinea
- Haiti
- Honduras
- India
- $name
- Iraq
- Kazakhstan
- Kenya
- Kuwait
- Lebanon
- Liberia
- Madagascar
- Malaysia
- Mali
- Mauritius
- Mexico
- $name
- $name
- Myanmar
- Nepal
- Nicaragua
- Nigeria
- Peru
- Philippines
- Poland
- $name
- Qatar
- Republic-of-the-Congo
- Russia
- Rwanda
- Saudi-Arabia
- Sierra-Leone
- $name
- South-Africa
- $name
- Sri-lanka
- Sudan
- Tanzania
- Thailand
- Togo
- Turkey
- UAE
- Uganda
- Ukraine
- Uruguay
- Yemen
- $name
গ্লোবাল পেইজ দেখুন
Pulsar 150 Twin Disc Review: Performance on long drive and on Hilly Roads
Dec 18, 2020
পাহাড় আর সমুদ্রের অপূর্ব মিশেল চিটাগং বিভাগ। এই চিটাগং বিভাগের সবগুলো জেলায় ঘুরে এসেছেন জুলফিকার আহমেদ সিয়াম, পুরো ২,০০০ কিলো কভার করে। ২১ শে অক্টোবর থেকে ২৯ শে অক্টোবর পর্যন্ত আটদিনের এই থ্রিলিং রাইডে তার সঙ্গী ছিলো পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক। তার মুখেই আজ শুনে নিবো পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক পাহাড়ি আঁকাবাঁকা, উঁচুনিচু রাস্তায় ইঞ্জিন কেমন পারফরম্যান্স দেয়, বা ব্রেকিংই বা কতোটা পারফেক্ট।
প্রশ্নঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক নিয়ে ট্যুর দিতে কেমন লাগলো?
উত্তরঃ বেশ আরামের ট্যুর ছিলো এইটা। পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক পাওয়ারফুল বাইক, আর এক কথায় কম্ফোর্টেবল। আমি একা রাইড দিয়েছি, আমার তো কোনো সমস্যা হয়ইনি, পিলিওন থাকলেও কোনো সমস্যা হতো না। সিটগুলো খুব আরামদায়ক। আর স্প্লিট সিট হওয়ায় পিলিওন ও আরামে বসতে পারে।
প্রশ্নঃ চিটাগং এর রাস্তা তো পাহাড়ি, হঠাৎ উঁচু, হঠাৎ নিচু। ইঞ্জিন পারফরমেন্স কেমন ছিলো পালসার ১৫০ টুইন ডিস্কের?
উত্তরঃ একেবারেই স্যাটিস্ফেক্টরি। ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স ছিলো স্মুথ। পাওয়ার ডেলিভারি অসাধারণ। এই রাস্তায় ও আমি ভালো স্পিড পেয়েছি। স্পিড আরও বেশি উঠানো যায়। কিন্তু বাংলাদেশের রাস্তায় আমার জানামতে হাইওয়েতে বাইকের স্পিড লিমিট ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা। এই লিমিটেই থাকা উচিত।
প্রশ্নঃ ব্রেকিং কেমন মনে হয়েছে?
উত্তরঃ ব্রেকিং অনেক বেশি ইম্প্রুভড। আঁকাবাঁকা রাস্তা বা যেমনই হোক, যে স্পিডেই হোক, ব্রেকিং নিয়ে কোনো চিন্তাই করা লাগেনি। সামনের ডিস্ক ব্রেকটা এত বেশি জোস! পেছনের ডিস্ক ব্রেকটায় যদিও একটু ইম্প্রুভমেন্ট সম্ভব।
প্রশ্নঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক কম্ফোর্টেবল, সেটা সম্পর্কে যদি একটু ব্যাখ্যা করে বলতেন।
উত্তরঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্কের ফ্রেম মোটা, স্ট্রং, পালসার ১৮০ এর মতো। কনফিডেন্স দেয় রাস্তায়। সামনের ফগ মোটা। তাই রাস্তায় বেশ দাপটে চলা যায়। আর ফ্রেম মোটা, স্প্লিট সিট হওয়ায় বসেও আরাম, এমন কী পিলিওন নিয়েও বসে আরাম।
পেছনের চাকা প্রশস্ত আগের পালসারের চেয়ে। ১২০ এর চাকা হওয়াতে কর্নারিং এ বেশি কনফিডেন্স পাওয়া যায়।
এক কথায় বলতে গেলে, থ্রিলিং রাইডের জন্য, যে কোনো রাস্তায় পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক সেরা বাইক। সময় নিয়ে একটা ট্যুর দেওয়ায় খুব এঞ্জয় করেছি এই ট্যুরটায়।
প্রশ্নঃ নতুন রাইডারদের জন্য কিছু বলার আছে?
উত্তরঃ বোরডম কাটাতে ট্যুর দেন, বাইক নিয়ে বের হয়ে পড়েন। কিন্তু প্লিজ ট্রাফিক নিয়ম মেনে চালাবেন বাইক, সেফটি গিয়ার সাথে রাখবেন। হেলমেট পরবেন রাইডের সময়। আর জায়গা, স্পট নোংরা করবেন না। বাইক সার্ভিসিং করিয়ে নিবেন সময়মতো।
আর থ্রিলিং রাইড পেতে চাইলে পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক, বিকল্পই নাই।
প্রশ্নঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক নিয়ে ট্যুর দিতে কেমন লাগলো?
উত্তরঃ বেশ আরামের ট্যুর ছিলো এইটা। পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক পাওয়ারফুল বাইক, আর এক কথায় কম্ফোর্টেবল। আমি একা রাইড দিয়েছি, আমার তো কোনো সমস্যা হয়ইনি, পিলিওন থাকলেও কোনো সমস্যা হতো না। সিটগুলো খুব আরামদায়ক। আর স্প্লিট সিট হওয়ায় পিলিওন ও আরামে বসতে পারে।
প্রশ্নঃ চিটাগং এর রাস্তা তো পাহাড়ি, হঠাৎ উঁচু, হঠাৎ নিচু। ইঞ্জিন পারফরমেন্স কেমন ছিলো পালসার ১৫০ টুইন ডিস্কের?
উত্তরঃ একেবারেই স্যাটিস্ফেক্টরি। ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স ছিলো স্মুথ। পাওয়ার ডেলিভারি অসাধারণ। এই রাস্তায় ও আমি ভালো স্পিড পেয়েছি। স্পিড আরও বেশি উঠানো যায়। কিন্তু বাংলাদেশের রাস্তায় আমার জানামতে হাইওয়েতে বাইকের স্পিড লিমিট ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা। এই লিমিটেই থাকা উচিত।
প্রশ্নঃ ব্রেকিং কেমন মনে হয়েছে?
উত্তরঃ ব্রেকিং অনেক বেশি ইম্প্রুভড। আঁকাবাঁকা রাস্তা বা যেমনই হোক, যে স্পিডেই হোক, ব্রেকিং নিয়ে কোনো চিন্তাই করা লাগেনি। সামনের ডিস্ক ব্রেকটা এত বেশি জোস! পেছনের ডিস্ক ব্রেকটায় যদিও একটু ইম্প্রুভমেন্ট সম্ভব।
প্রশ্নঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক কম্ফোর্টেবল, সেটা সম্পর্কে যদি একটু ব্যাখ্যা করে বলতেন।
উত্তরঃ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্কের ফ্রেম মোটা, স্ট্রং, পালসার ১৮০ এর মতো। কনফিডেন্স দেয় রাস্তায়। সামনের ফগ মোটা। তাই রাস্তায় বেশ দাপটে চলা যায়। আর ফ্রেম মোটা, স্প্লিট সিট হওয়ায় বসেও আরাম, এমন কী পিলিওন নিয়েও বসে আরাম।
পেছনের চাকা প্রশস্ত আগের পালসারের চেয়ে। ১২০ এর চাকা হওয়াতে কর্নারিং এ বেশি কনফিডেন্স পাওয়া যায়।
এক কথায় বলতে গেলে, থ্রিলিং রাইডের জন্য, যে কোনো রাস্তায় পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক সেরা বাইক। সময় নিয়ে একটা ট্যুর দেওয়ায় খুব এঞ্জয় করেছি এই ট্যুরটায়।
প্রশ্নঃ নতুন রাইডারদের জন্য কিছু বলার আছে?
উত্তরঃ বোরডম কাটাতে ট্যুর দেন, বাইক নিয়ে বের হয়ে পড়েন। কিন্তু প্লিজ ট্রাফিক নিয়ম মেনে চালাবেন বাইক, সেফটি গিয়ার সাথে রাখবেন। হেলমেট পরবেন রাইডের সময়। আর জায়গা, স্পট নোংরা করবেন না। বাইক সার্ভিসিং করিয়ে নিবেন সময়মতো।
আর থ্রিলিং রাইড পেতে চাইলে পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক, বিকল্পই নাই।
SOURCE: Pulsar Bangladesh